জনবিতর্ক
জনবিতর্ক
স্বাধীন বাংলাদেশ যেমনটা চাই
জন্মভূমি বাংলাদেশে মুক্ত থাকুক। মাতৃভূমি বাংলাদেশ সকল নাগরিকের জন্যই মায়ের আদরের আচল পাইতা দিক, বাপের মত সকলকে সন্তানের মতো নায়েক কৈরা তুলুক, অভিভাবকের মতো সমস্ত বালামুছিবত থাইক্যা সকলকেই আগলাইয়া রাখুক।
জনবিতর্ক
নতুন বংলাদেশের ভারত প্রকল্প
মোটাদাগে বলা যায় ভবিষ্যতে বাংলাদেশে যে দলই সরকার গঠন করুক না কেন, বিকশিত পুঁজির রাষ্ট্র ভারত তার সাম্রাজ্যবাদী তৎপরতা অব্যাহত রাখবে । তাই নতুন বাংলাদেশে সেই আগ্রাসী প্রবণতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রস্তুতি এখন থেকেই নিতে হবে। নতুন বাংলাদেশের ক্ষেত্রে, আমাদের ভারত প্রকল্প কীভাবে হওয়া উচিত তা ভাবার শুরুতে, বড় রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের যে ডমিনেন্স ও ক্ষমতার প্রভাব আমরা দেখতে পাই, তার একটি ব্যবচ্ছেদ করা জরুরি।
জনবিতর্ক
যদ্দিন রাষ্ট্ররে ভাঙা সম্ভব হইতেছে না
বাংলাদেশের ঐক্য ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে সবচাইতে বড়ো সুবিধা ছিলো এদেশের প্রায় একই ধরনের মানুষ। অই অর্থে ধর্ম, ভাষা কিংবা নৃতাত্ত্বিক বিচারে বিভাজিত হইবার সুযোগই ছিলো না। কিন্তু এখানকার শাসকশ্রেণী এরমধ্যেও বিভাজনরে জিয়ায় রাখছে নানারকম বৈষম্যমূলক ব্যবস্থার দ্বারা। এক্ষেত্রে তাদের রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিই মেজর ফ্যাক্টর হিশাবে কাজ করছে। ফলে, মাইনরিটি একটা ইস্যু হিশাবে সবসময়ই হাজির থাকছে।
জনবিতর্ক
স্বাতন্ত্র্য এবং সম্ভাবনার জুলাই গণঅভ্যুত্থান
এই ঘটনার আকস্মিকতায় এবং ভয়াবহতায় আমরা যে বিষয়টি খেয়াল করিনি অথবা মানসিক উৎপীড়ন এড়াতে ভুলে যেতে চেয়েছি তা হলো উঁচু দালানের উপর থেকে স্নাইপার ফায়ার, হেলিকাপ্টার থেকে গুলি, গণকবর, লাশ স্তুপ করে জ্বালিয়ে দেয়া, বাসায ঢুকে গুলি করে মারা এইগুলো ঠিক রাজনৈতিক সহিংসতা বলতে আমরা যা বুঝি ঠিক মধ্যে আর পড়ে না
জনবিতর্ক
শেখ হাসিনা এবং হাসিনা অব স্মল থিংস
শেখ হাসিনার একমাত্র যে জিনিসটা উনাকে অস্বাভাবিক ক্ষমতাধর বানিয়েছে— উনি মহৎ শত্রুর সন্ধানে থাকেন। শেখ মুজিবর রহমান আর তার পরিবারের হত্যায় জড়িত থাকা হত্যাকারীদের মাঝে তিনি যেন পিতার এই নৃশংস হত্যার স্বাভাবিক বিশ্লেষন ক্ষমতা হারালেন, যেন তিনি তার পিতার ঘাতক হিসেবে জিয়াউর রহমানকে চাইলেন, তিনি ২০০৮ এ তাকে রাজনীতি থেকে সরানোর দোষ আপসকামী গভর্ণর আর জেনারেলকে ভাবতে চান নাই। তিনি বেছে নিলেন প্রফেসর ইউনুসকে।
জনবিতর্ক
ভারতের বাংলাদেশ সংকট: সমস্যা আসলে আধিপত্যবাদী চশমার
এই মুহূর্তে ভারতের কোনও বন্ধু দেশ নেই৷ ‘ইন্ডিয়া আউট’ স্লোগান দিয়ে মালদ্বীপের ক্ষমতায় এসেছে একটি রাজনৈতিক দল। ভারত ঘনিষ্ঠ নেতা পুষ্পকুমার দহল ওরফে প্রচণ্ড নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদ হারিয়েছেন। শ্রীলঙ্কাতেও ভারত বিরোধিতা তীব্র। বাংলাদেশে ভারতের পুতুল সরকারের পতন ঘটেছে। অথচ এর পরেও ভারত বুঝতে পারছে না একটি দপশের জনগণের বিরুদ্ধে গিয়ে গণসম্মতিহীন অবৈধ সরকারের পক্ষে দাঁড়ানো তার নিজের স্বার্থের জন্যই বিপজ্জনক।