জনবিতর্ক
জনবিতর্ক, সংবিধান তর্ক
সংবিধান এবং ক্ষমতার বিন্যাস
সংবিধানের ক্ষমতা রাষ্ট্রের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতার মত না। সংবিধানের ক্ষমতা কিছুটা এবস্ট্রাক্ট। সংবিধানের ক্ষমতা কতোটুকু আসল, আর কতোটুকু নির্বাহী, আইন ও বিচারবিভাগের ক্ষমতাচর্চার ঢাল এটা নির্ভর করে রাষ্ট্রের জনগণ এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ক্ষমতার বিন্যাস এবং ক্ষমতার সম্পর্কের উপড়ে।
জনবিতর্ক, সংবিধান তর্ক
আফটার ফ্যাসিস্ট পলিটিক্যাল মেনিফেস্টো
প্রাথমিকভাবে, জন অভ্যুত্থান ও দীর্ঘদিন ধরে চলা ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের পক্ষগুলোর একটা সমন্বিত কনসেন্ট ও বিপ্লবী দলিল তৈরি হতে হবে। যে দলিলে আমাদের সামাজিক চুক্তি আর গণঅভ্যুত্থানে আমাদের যে নতুন ন্যাশনাল হোপ তৈরী হইছে, তা ডিফাইন হবে, এবং জনঅভুত্থানের সর্বদলীয় রূপরেখা হবে এটি। এই সর্বদলীয় রূপরেখা ও সামাজিক চুক্তি কেউ লঙ্ঘন করবে না। এই চুক্তির ভিত্তিতে একটি নতুন সংবিধান তৈরীর দিকে অগ্রসর হবে দেশ।
জনবিতর্ক
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান, নতুন সিভিল ইমাজিনেশনের প্রেক্ষাপট এবং সম্ভাবনা
বাঙালি জাতীয়তাবাদ এবং হাল আমলের ‘ওয়ার অন টেররের’ প্রবলপ্রতাপ বয়ানের হাজিরায় একটা অত্যন্ত জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ইসলামকে সঙ্কুচিত করে একাট্টা শত্রুপক্ষ হিসাবে একটা পক্ষ হাজির করতে চায় এবং অন্যদিকে ইসলামিক একটা গোষ্ঠীও ইসলামকে একক অর্থযুক্ত চিন্তাধারা হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে চায়।
জনবিতর্ক
গ্লোবাল নর্থের মাতবরি ছাপায়া গ্লোবাল সাউথের পরিবেশ ভাবনা
এত কিছুর পর আমাদের তাই নিজেদের নিয়া ভাবতে বইতে হবে। নদির পানির হিছছা আমার দরকারের শময় বুইঝা নিত হবে ইন্ডিয়ার থিকা। শেইটা কোনভাবে হইতে পারে? আমরা কি নেপালের লগেও স্ট্রাটেজিক কারনে একজোট হইয়া কাজ করবো কি না ইন্টারনেশনাল প্লাটফর্মগুলায় শেইটা নিয়া কাজ শুরু করতে হবে।
জনবিতর্ক
অন্তর্ভুক্তি আর ক্ষমতা: অতীত সংলগ্ন ‘ফ্যাসিবাদ-উত্তর’ বর্তমান
আমাদের ইতিহাসের বয়ানে সমন্বয়বাদ/সিনক্রেটিজম একটি জনপ্রিয় ধারণা। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মত, ধর্মমত, ধর্মাচার, চর্চার সংমিশ্রণ, সংশ্লেষ, সম্মিলনকে সিনক্রেটিক বা সমন্বয়বাদী হিসেবে পরিবেশন করতে ভালোবাসেন সেক্যুলার বা নন-সেক্যুলার চিন্তার চিন্তকগণ। জনপরিসরেও এই ধারণাটি বহুল আলাপিত ও জনপ্রিয় উচ্চারণের অনুষঙ্গও বটে।
জনবিতর্ক
সত্য ও ইনসাফের খোঁজে বাংলাদেশ
আবু সায়ীদকে যে পুলিশ অফিসারটি নিশানা করে মেরে ফেললো, বলুক সে, কী চলছিল তার মাথার মধ্যে। সায়ীদ এর বাবার সামনেই বলুক। কী নির্দেশ ছিল তাদের সে দিন। কে দিয়েছিলো সেই নির্দেশ? জুলাই এ এক পুলিশের ছেলের বুক ঝাঁজরা হয়ে গিয়েছিলো পুলিশেরই গুলিতে। সে তার উর্ধতন কর্মকর্তাকে কাঁদতে কাঁদতে বলছিলো, ‘একটা ছেলেকে মারতে কত গুলি লাগে স্যার’? কে দিয়েছিলো ছেলেটাকে মারার আদেশ?